New Rules-2016

Displaying 91-100 of 121 results.

৯০। কোনো খেলাপি করদাতার ক্রোকি স্থাবর সম্পত্তি বা জব্দকৃত অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় পদ্ধতি।-

৯০। কোনো খেলাপি করদাতার ক্রোকি স্থাবর সম্পত্তি বা জব্দকৃত অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় পদ্ধতি।-(১) কোনো খেলাপি করদাতার নিকট হইতে বকেয়া কর আদায়ের লক্ষ্যে বকেয়া আদায় কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট খেলাপি করদাতার ক্রোকি স্থাবর সম্পত্তি বা জব্দকৃত অস্থাবর সম্পত্তি প্রকাশ্য নিলামে বিক্রয় করিতে পারিবেন।

 (২) নিলামে বিক্রয় ও বিক্রয়লব্ধ অর্থের বিলি বন্দেজের ক্ষেত্রে ধারা ১০০ এবং Cusstom Act, ১৯৬৯ (IV of ১৯৬৯) এরং Section ২০১ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করিতে হইবে।

 (৩) বকেয়া আদায় কর্মকর্তা ফরম “মূসক-১৪.১৩” এ একটি বিক্রয় সনদ জারি করিবেন যাহা নিবন্ধনসহ আনুষঙ্গিক সকল কার্য সম্পাদনে ব্যবহৃত হইবে।

৯১। কোনো খেলাপি করদাতার ক্রোকি স্থাবর সম্পত্তি বা জব্দকৃত অস্থাবর সম্পত্তি জব্দকরণের সার্টিফিকেট প্রত্যাহার।-

৯১। কোনো খেলাপি করদাতার ক্রোকি স্থাবর সম্পত্তি বা জব্দকৃত অস্থাবর সম্পত্তি জব্দকরণের সার্টিফিকেট প্রত্যাহার।-বকেয়া আদায় কর্মকর্তা সমুদয় বকেয়া কর, সুদ, খরচ, চার্জ, ইত্যাদি আদায় সম্পন্ন হওয়ার পর ফরম “মূসক-১৪.১৪”এ বিধি ৬৮ এর উপ-বিধি (২) এর অধীন জারিকৃত সার্টিফিকেট প্রত্যাহার করিবেন।

৯২। খেলাপি করদাতার কোনো জিম্মাদারের নিকট হইতে জামানত গ্রহণ।-

৯২। খেলাপি করদাতার কোনো জিম্মাদারের নিকট হইতে জামানত গ্রহণ।- (১) ধারা ৯৫ এর উপ-ধারা (৫) এর দফা (জ) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, কোনো খেলাপি করদাতার নিকট হইতে বকেয়া কর আদায়ের লক্ষ্যে বকেয়া আদায় কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট খেলাপি করদাতার কোনো জিম্মাদারের নিকট হইতে অনধিক ১ (এক) বৎসর সময়ের জন্য তাহার বিবেচনায় যথোপযুক্ত পরিমাণ ও আকারের জামানত গ্রহণ করিতে পারিবেন।

 (২) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে খেলাপি করদাতা সমুদয় বকেয়া করপরিশোধ করিতে ব্যর্থ হইলে তাহা খেলাপি করদাতা ও জিম্মাদারের নিকট হইতে ধারা ৯৫ এর উপ-ধারা (৫) এর বিধানাবলি প্রয়োগ করিয়া আদায়যোগ্য হইবে।

৯৩। রিসিভার কর্তৃক কর পরিশোধের পদ্ধতি।-

৯৩। রিসিভার কর্তৃক কর পরিশোধের পদ্ধতি।- ধারা ১০২ এর উপ-ধারা (২) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, বকেয়া আদায় কর্মকর্তার অনুরোধ প্রাপ্তির পর রিসিভার সম্পদের বিক্রয়লব্ধ অর্থ হইতে বকেয়া কর সরকারি কোষাগারে সংশ্লিষ্ট হিসাব কোডে জমা প্রদানপূর্বক ট্রেজারি চালানের কপিসহ বকেয়া আদায় কর্মকর্তাকে অবহিত করিবেন।

৯৪। বকেয়া কর কিস্তিতে পরিশোধের পদ্ধতি।-

৯৪। বকেয়া কর কিস্তিতে পরিশোধের পদ্ধতি।-(১) ধারা ১০৬ এর উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, খেলাপি করদাতার লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে কমিশনার উক্ত ধারার উপ-ধারা

 (২) এর বিধান সাপেক্ষে কিস্তির সংখ্যা নির্ধারণ করিতে পারিবেন।  (২) উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদন করিবার পূর্বে মোট বকেয়া করের অন্যূন ১০% (দশ শতাংশ) পরিশোধ করিতে হইবে।

৯৫। রেকর্ড এবং হিসাব সংরক্ষণ।-

৯৫। রেকর্ড এবং হিসাব সংরক্ষণ।-ধারা ১০৭ এর উপ-ধারা (১) এর উদ্দেশ্য  পূরণকল্পে, নিবন্ধিত বা তালিকাভুক্ত ব্যক্তি নি¤œবর্ণিত পদ্ধতিতে রেকর্ড ও হিসাব সংরক্ষণ করিবেন, যথা:-

(ক) সংরক্ষণীয় রেকর্ড ও হিসাব নিবন্ধিত প্রাঙ্গণ বা প্রাঙ্গণসমূহে অর্থবৎসর ভিত্তিক এইরূপে সংরক্ষণ করিতে হইবে যাহাতে উহা নষ্ট না হইয়া যায় এবং

 যেকোনো সময় সহজেই পরীক্ষা করা যায়; এবং

(খ) ইলেকট্রনিক তথ্যাদি যথাযথ নিরাপত্তাসহ এইরূপে সংরক্ষণ করিতে হইবে যাহাতে উহা সহজেই ব্যবহার করা যায়।

৯৬। অপরাধের তদন্ত পদ্ধতি।-

৯৬। অপরাধের তদন্ত পদ্ধতি।-(১) মামলা দায়েরকারী মূসক কর্মকর্তা আদালত কর্তৃক মামলা গ্রহণের চার মাসের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করিয়া কমিশনারের মাধমে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করিবেন; তবে শর্ত থাকে যে, তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত কর্তৃক উক্ত সময়সীমা আরো ৩ (তিন) মাস পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাইবে। (২) উপ-বিধি (১) এ বর্ণিত সময়সীমার মধ্যে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রেবর্ধিত সময়সীমার মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করিয়া আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা না হইলে মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হয় নাই বলিয়া গণ্য হইবে।

 (৩) তদন্তকারী কর্মকর্ত া অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ফরম “মূসক-১৬.১” এ অভিযোগের বিষয়টি অবহিত করিবেন এবং অভিযোগ সংক্রান্ত নোটিশ প্রাপ্তির ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদানের জন্য অনুরোধ করিতে পারিবেন।

 (৪) অভিযুক্ত ব্যক্তি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্তকারী কর্মকর্তাকে ফরম“মূসক-১৬.২”জবাব প্রদান করিবেন।

 (৫) তদন্তকারী কর্মকর্ত া উপ-বিধি (১) এ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনাপূর্বক একটি প্রতিবেদন কমিশনারের নিকট উপস্থাপন করিবেন।

 (৬) অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তদন্তকালে শুনানির যুক্তিসঙ্গত সুযোগ প্রদানকরিতে হইবে।

 (৭) উপ-বিধি (৪) এর অধীন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদানে অস্বীকৃতি জানাইবার ক্ষেত্রে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পর অভিযুক্ত ব্যক্তির অপরাধ প্রমাণিত হইলে তাহার নাম ও প্রয়োজনীয় তথ্য আইনের অধীন অপরাধী তালিকায় প্রকাশিত হইবে।

৯৭। অপরাধের আপোষরফার পদ্ধতি।-

৯৭। অপরাধের আপোষরফার পদ্ধতি।-(১) বোর্ড কোনো অপরাধের আপোষরফা করিতে পারিবে, যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি-

(ক) কোনো মামলার আপোষরফার জন্য লিখিতভাবে বোর্ডের নিকট আবেদন করেন;

(খ) হলফনামা দাখিল করিয়া কমিশনার কর্তৃক নির্ধারিত কিস্তিতে অভিযোগের সাথে সংশ্লিষ্ট কর পরিশোধ করিবার অঙ্গীকার করেন; এবং

(গ) এই মর্মে অঙ্গীকার করেন যে আপোষরফা করিতে যেই পরিমাণ প্রশাসনিক ব্যয় হইবে তিনি উহা বহন করিবেন।

 (২) উপ-বিধি (১) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি একই ধরনের অপরাধ ইতঃপূর্বে করিয়া থাকিলে বোর্ড কোনো মামলা আপোষরফা করিতে পারিবে না।

 (৩) আপোষরফার জন্য আবেদনকারী এবং সংশ্লিষ্ট কমিশনার ও অভিযোগ দাখিলকারী কর্মকর্তাকে বোর্ড শুনানির সুযোগ প্রদান করিবে।

(২) ব্যর্থতা বা অনিয়মের ক্ষেত্রে ফরম “মূসক-১২.৬”এ প্রতিবেদন প্রাপ্তির পর-

(ক) উপ-বিধি (১) এর দফা (ক) এর অধীন জরিমানা আরোপেরলক্ষ্যে ধারা ৮৬ এর উপ-ধারা (১) এর দফা (খ) এ বর্ণিত আর্থিক ক্ষমতা অনুযায়ী

 ন্যায়-নির্ণয়নকারী কর্মকর্তা; এবং (খ) ধারা ৮৬ এর উপ-ধারা (১) এর শর্তাংশ ও উপ-বিধি (১) এর দফা (খ) এর  অধীন জরিমানা আরোপের ক্ষেত্রে কমিশনার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,  ফরম “মূসক-১২.১২”এ কারণ দর্শানো নোটিশ জারি করিবেন।

 (৩) উপ-বিধি (২) এ বর্ণিত কারণ দর্শানো নোটিশে, অন্যান্য তথ্যের সহিত নি¤œবর্ণিত তথ্যাদি সন্নিবেশিত থাকিবে, যথা:-

(ক) সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম, ঠিকানা ও ব্যবসায় সনাক্তকরণ সংখ্যা(যদি থাকে);

(খ) ব্যর্থতা বা অনিয়মের ধরন ও বিবরণ;

(গ) ব্যর্থতা বা অনিয়মের কারণে লংঘিত ধারা বা বিধি বা তদধীনে প্রণীত বিধান;

(ঘ) শাস্তির ধারা বা বিধি;

(ঙ) ফাঁকি প্রদত্ত বা পরিহারকৃত করের পরিমাণ (যদি থাকে);

(চ) কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব প্রদানের শেষ তারিখ;

(ছ) সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ব্যক্তিগত শুনানি দিতে আগ্রহী কিনা;

(জ) নির্ধারিত সময়ে জবাব পাওয়া না গেলে প্রাথমিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে  ন্যায়-নির্ণয়ন আদেশ প্রদান করা হইবে মর্মে অবহিতকরণ; এবং

(ঝ) ন্যায়-নির্ণয়নকারী কর্মকর্তার নাম, পদবি, ফোন, ই-মেইল ও জবাব প্রেরণের ঠিকানা।

 (৪) কারণ দর্শানো নোটিশ জারির তারিখ ও জবাব প্রদানের শেষ তারিখের মধ্যে অন্যূন ২ (দুই) সপ্তাহ ও অনূর্ধ্ব ৪ (চার) সপ্তাহ ব্যবধান থাকিতে হইবে।

 (৫) সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব প্রদানের জন্য নির্ধারিত সময়ে সময় বৃদ্ধির আবেদন করিলে ন্যায়-নির্ণয়নকারী কর্মকর্তা তাহার বিবেচনায় উপযুক্ত সময় মঞ্জুর করিতে পারিবেন।

 (৬) কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব প্রাপ্তির পর ব্যর্থতা বা অনিয়মের জন্য দায়ী ব্যক্তি শুনানি প্রদানে আগ্রহী হইলে তাহাকে শুনানি প্রদান করিয়া ন্যায়-নির্ণয়নকারী কর্মকর্তা ফরম “মূসক-১২.১৩”এ ন্যায়-নির্ণয়ন আদেশ জারি করিবেন, যাহাতে অন্যান্য তথ্যের সহিত, নি¤œবর্ণিত তথ্যাদি সন্নিবেশিত থাকিবে, যথা:-

 (ক) ব্যর্থতা বা অনিয়মের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম, ঠিকানা ও ব্যবসায় সনাক্তকরণ সংখ্যা (যদি থাকে);

(খ) আনীত অভিযোগের ধরন ও বিবরণ;

(গ) আনীত অভিযোগের কারণে লংঘিত ধারা বা বিধি বা তদাধীনে প্রণীত কোনো বিধান;

(ঘ) শাস্তির ধারা বা বিধি;

(ঙ) ফাঁকি প্রদত্ত বা পরিহারকৃত করের পরিমাণ (যদি থাকে);

(চ) আরোপিত জরিমানার পরিমাণ;

(ছ) কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব;

(জ) ব্যক্তিগত শুনানিতে দেওয়া বক্তব্য (যদি থাকে);

(ঝ) আনীত অভিযোগ ও অভিযুক্ত ব্যক্তির জবাব বিশ্লেষণ বা পর্যালোচনা;

(ঞ) বিশ্লেষণের ফলাফল (অভিযোগ প্রমাণিত বা খন্ডিত);

(ট) আদেশ;

(ঠ) আদেশে কোনো জরিমানা আরোপ করা হইয়া থাকিলে জরিমানা ও ফাঁকি প্রদত্ত বা পরিহারকৃত করসহ (যদি থাকে) মোট প্রদেয় অর্থেরর পরিমাণ এবং

 তাহা সরকারি কোষাগারে জমা প্রদানের তারিখ, হিসাব কোড ও জমা প্রদানের পদ্ধতি (সড়ফব ড়ভ ঢ়ধুসবহঃ);

(ড) ন্যায়-নির্ণয়ন আদেশে কোনো পক্ষ সংক্ষুব্ধ হইলে আপিলের স্থান, সময় ও পদ্ধতি; এবং

(ঢ) ন্যায়-নির্ণয়নকারী কর্মকর্তার নাম, পদবি, ফোন, ই-মেইল ও যোগাযোগের ঠিকানা।

 (৭) উপ-বিধি (৪) এ নির্ধারিত সময়ে বা উপ-বিধি (৫) এ নির্ধারিত বর্ধিত সময়ে কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব পাওয়া না গেলে ন্যায়-নির্ণয়নকারীকর্মকর্তা প্রাপ্ত দলিলাদির ভিত্তিতে ন্যায়নির্ণয়ন আদেশ জারি করিবেন।

৯৮। কমিশনার (আপিল) এর নিকট আপিল ও উহার নিষ্পত্তির পদ্ধতি।-

৯৮। কমিশনার (আপিল) এর নিকট আপিল ও উহার নিষ্পত্তির পদ্ধতি।-(১) কোনো সংক্ষুব্ধ করদাতা বা মূসক কর্ম কর্তা, স্বীয় অধীক্ষেত্রের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশনার (আপিল) বরাবর আপিল আবেদন দাখিল করিবেন।

 (২) কমিশনার (আপিল) আপিল আবেদন প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যে শুনানির তারিখ ঘোষণা করিয়া উহা আপিলসংশ্লিষ্ট উভয় পক্ষকে অবহিত করিবেন।

 (৩) কমিশনার (আপিল) যথাযথ পদ্ধতিতে উভয় পক্ষের বা তাহাদের ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে শুনানি গ্রহণ করিবেন।

 (৪) কমিশনার (আপিল) প্রয়োজন বোধ করিলে ১ (এক) বা একাধিক সদস্য সমন্বয়ে গঠিত কমিটি দ্বারা আপিল আবেদন সংশ্লিষ্ট বিষয়টি অধিকতর তদন্ত করাইতে পারিবেন।

৯৯। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি।-

৯৯। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির পদ্ধতি।-(১) মূল্য সংযোজন কর কমিশনারেট, বা ক্ষেত্রমত, আপিল কমিশনারেট বা আপিলাত ট্রাইবুনালে নিষ্পন্নাধীন কোনো বিরোধ ধারা ১২৫ এর অধীন নিষ্পত্তি করিতে চাহিলে সংশ্লিষ্ট করদাতা বা তালিকাভুক্ত বা তালিকাভুক্তিযোগ্য ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট কমিশনার বা কমিশনার (আপিল) বা প্রেসিডেন্ট (আপিলাত ট্রাইব্যুনাল), যাহাই প্রযোজ্য হয়, বিরোধীয় বিষয় সংশ্লিষ্ট প্রাসঙ্গিক দলিলাদিসহ ফরম “মূসক-১৭.১”এ-

(ক) কমিশনারেটে বিচারাধীন বা নিষ্পন্নাধীন মামলা বা বিরোধের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কমিশনার; অথবা

(খ) আপিল কমিশনারেট বা আপিলাত ট্রাইবুনালে বিচারাধীন মামলা বা বিরোধের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কমিশনার (আপিল) বা প্রেসিডেন্ট (আপিলাত ট্রাইবু ্যনাল); এর নিকট দফা (ক) এর ক্ষেত্রে ২ (দুই) প্রস্থ এবং দফা (খ) এর ক্ষেত্রে ৩ (তিন) প্রস্থে আবেদন করিতে হইবে।

 (২) উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদনের সময় আবেদনকারী বিধি ১০১ এর অধীন প্রস্তুত তালিকা হইতে একজন সহায়তাকারীর নাম উল্লেখ করিবেন।

 (৩) উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কমিশনার, বা ক্ষেত্রমত,আপিল কমিশনারেট বা আপিলাত ট্রাইব্যুনাল ফরম “মূসক-১৭.২”অনুযায়ী প্রস্তুত রেজিস্টারে আবেদনপত্রে উল্লিখিত তথ্যাদির বিবরণসমূহ অন্তর্ভুক্ত করিবেন

(৪) উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কমিশনার ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে বিধি ১০৬ এর অধীন প্রস্তুত তালিকা হইতে একজন বিভাগীয় সহায়তাারী মনোনয়ন প্রদান করিবেন এবং উহার বিষয়ে মনোনয়ন প্রদানের ২ (দুই) কার্যদিবসের মধ্যে সহায়তাকারী, আবেদনকারী ও বিভাগীয় সহায়তাকারীকে অবহিত করিবেন এবং পরবর্তী ৪ (চার) কার্যদিবস অর্থাৎ আবেদন প্রাপ্তির তারিখ হইতে ৯ (নয়) কার্যদিবসের মধ্যে আবেদনপত্র, এতদসংক্রান্ত নথি, মতামত, সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র, আবেদন নিষ্পত্তির জন্য মনোনীত সহায়তাকারীর নিকট পৌঁছাইবেন।

 (৫) আপিল কমিশনারেট বা আপিলাত ট্রাইব্যুনাল উপ-বিধি (১) এর অধীন আবেদন প্রাপ্তির পর ইহা নিষ্পত্তির জন্য ৪ (চার) কার্যদিবসের মধ্যে-

 (ক) বিধি ১০১ এর অধীন প্রস্তুত তালিকা হইতে করদাতা কর্তৃক মনোনীত  সহায়তাকারীকে অবহিত করিবেন; এবং

 (খ) আবেদনপত্রের উপর আবেদন তথা বিরোধ সংশ্লিষ্ট কমিশনারেটের মন্তব্য ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট নথি ও বিধি ১০৬ এর অধীন প্রস্তুত তালিকা হইতে একজন বিভাগীয় সহায়তাকারী মনোনয়নপূর্বক তাহার মাধ্যমে উপ- বিধি (৭) এর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল কমিশনারেট বা ক্ষেত্রমত

 আপিলাত ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে মনোনীত মহায়তাকরীর নিকট প্রেরনের অনুরোধসহ বিশেষ ব্যবস্থায় আবেদনপত্রের এক প্রস্থ সংশ্লিষ্ট মূল্য সংযোজন

 কর কমিশনারেটে প্রেরণ করিবেন।

 (৬) আপিল কমিশনারেট, বা ক্ষেত্রমত, আপিলাত ট্রাইব্যুনাল কর্তৃপক্ষ হইতে উপ-বিধি (৩) এ উল্লিখিত আবেদনপত্র ও সেই বিষয়ে প্রদত্ত নির্দেশনা প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কমিশনারেট কর্তৃপক্ষ উক্ত আবেদনপত্রের উপর নির্দেশনা অনুযায়ী ইহার উপর তাহার দপ্তরে মন্তব্যসহ প্রতিনিধি মনোনয়নপূর্বক প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ সংশ্লিষ্ট নথি উক্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে ১০ (দশ) কার্যদিবসের মধ্যে আপিল কমিশনারেটে বা ক্ষেত্রমত, আপিলাত ট্রাইব্যুাল মাধ্যমে উপ-বিধি (৪) মোতাবেক মনোনীত সহায়তাকরীর নিকট প্রেরণ করিবেন।

 (৭) উপ-বিধি (৬) এর অধীন আবেদনপত্রসহ সংশ্লিষ্ট নথি প্রাপ্তির পর মনোনীত সহায়তাকারীগণ ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে আবেদন উল্লিখিত বিরোধীয় বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।