ত্রয়োদশ অধ্যায় : নিরীক্ষা ও অনুসন্ধান

Displaying 1-2 of 2 results.

৬৬। তত্ত্বাবধানাধীন সরবরাহ, পর্যবেক্ষণ ও নজরদারি।-

৬৬। তত্ত্বাবধানাধীন সরবরাহ, পর্যবেক্ষণ ও নজরদারি।- (১) ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ভিত্তিতে তত্ত্বাবধানাধীন সরবরাহ, পর্যবেক্ষণ ও নজরদারির লক্ষ্যে

কমিশনার [বা মহাপরিচালক] এক বা একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সমন্বয়ে আদেশ দ্বারা এক বা একাধিক দল (ঃবধস) গঠন করিতে পারিবেন।

(২) কমিশনার [বা মহাপরিচালক] বর্ণিত আদেশে সরবরাহ তত্ত্বাবধানের স্থান, সময় এবং মেয়াদ নির্দিষ্ট করিয়া দিবেন।

(৩) সরবরাহ তত্ত্বাবধানকারী দল সরবরাহস্থল পরিদর্শনপূর্বক সরবরাহ তত্ত্বাবধান শুরুর পূর্বে ফরম “মূসক-১৩.১”এ [কমিশনার বা মহাপরিচালকের] নিকট একটি প্রতিবেদন দাখিল করিবেন।

(৪) সরবরাহ তত্ত্বাবধানকারী দল আদেশে বর্ণিত স্থানে নির্ধারিত সময়ে পূর্ণকালীন অবস্থানপূর্বক সরবরাহ চালানপত্র জারিসহ মূসক সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাদি সম্পন্ন করিবেন এবং প্রতিদিনের কার্যক্রম পরবর্তী দিবসের মধ্যে ফরম “মূসক-১৩.২”এ একটি দৈনিক প্রতিবেদন এবং সরবরাহ তত্ত্বাবধানের মেয়াদ শেষে ফরম “মূসক-১৩.৩”এ একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন [কমিশনার বা মহাপরিচালকের] নিকট দাখিল করিবেন।

৫ [৬৬ক। করদাতা কর সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম নিরীক্ষা।- যুগ্ম কমিশনার বা যুগ্ম পরিচালক পদপর্যাদার নিম্নে নহেন এইরূপ কোনো মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা, এই আইনের অধীন প্রদেয় করের


এসআরও নং-১৭১- আইন/২০১৯/২- মূসক, তারিখ : ৩/০৬/২০১৯

এসআরও নং-১৭১- আইন/২০১৯/২- মূসক, তারিখ : ৩/০৬/২০১৯

এসআরও নং-১৭১- আইন/২০১৯/২- মূসক, তারিখ : ৩/০৬/২০১৯

এসআরও নং-১৭১- আইন/২০১৯/২- মূসক, তারিখ : ৩/০৬/২০১৯

 এসআরও নং-১৭১- আইন/২০১৯/২- মূসক, তারিখ : ৩/০৬/২০১৯

 

৬৭। বিশেষ নিরীক্ষা সম্পন্নের লক্ষ্যে নিরীক্ষক নিয়োগ।-

৬৭। বিশেষ নিরীক্ষা সম্পন্নের লক্ষ্যে নিরীক্ষক নিয়োগ।-(১) বোর্ড এই বিধির পরবর্তী বিধানসমূহ অনুসরণ করিয়া নিরীক্ষক নিয়োগ করিতে পারিবে।

 (২) নিরীক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ ও তদধীনে প্রণীত পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধান অনুসরণ করিতে হইবে।

 (৩) নিরীক্ষক নিয়োগের টেন্ডার দলিলে অন্যান্য তথ্যের সহিত নিম্নেবর্ণিত বিষয়াদি সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করিতে হইবে, যথা:-

(ক) নিরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা;

(খ) নিরীক্ষার মেয়াদ;

(গ) নিরীক্ষকের কার্যপরিধি (terms of reference);

(ঘ) নিরীক্ষার জন্য প্রযোজ্য নির্দেশিকা (Guidline);

(ঙ) নিরীক্ষার সময় অনুসরণীয় মানদ- (Standard);

(চ) নিরীক্ষা প্রতিবেদন দাখিলের সময়; এবং

(ছ) অপরাধ ও দন্ড।

 (৪) নিযুক্ত নিরীক্ষকের নি¤œবর্ণিত কার‌্যাবলী দ-যোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য হইবে, যথা:-

(ক) অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করা;

(খ) সরকারি রাজস্ব হানিকর কোনো কাজ করা;

(গ) অসত্য তথ্যপূর্ণ প্রতিবেদন প্রদান করা;

(ঘ) বোর্ডের চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি সরবরাহে ব্যর্থ হওয়া;

(ঙ) নিরীক্ষার সময় অনুসরণীয় নির্দেশিকা (Guidline) অনুসরণ না করা;

(চ) নিরীক্ষার জন্য নির্ধারিত মানদ- (Standerd) অনুসরণ না করা;

(ছ) কর ফাঁকি প্রদান করা বা অন্য কাউকে তাহা করিতে সহায়তা করা;

(জ) দরপত্র দাখিলের সময় মিথ্যা ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রদান করা;

(ঝ) নিয়োগ প্রাপ্তির পর কার্যক্রম গ্রহণে অনীহা প্রকাশ বা গৃহীত কার্যক্রম বন্ধ করা বা আংশিকভাবে কার্যক্রম গ্রহণ করা;

(ঞ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলকরণে ব্যর্থতা; এবং

(ট) আইন ও এই বিধিমালার কোনো বিধান লংঘন ও টেন্ডার দলিলাদিতে প্রদত্ত শর্ত ভংগ করা।

 (৫) কোনো নিযুক্ত নিরীক্ষক কর্তৃক উপ-বিধি (৪) এর অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে উক্ত অপরাধের কারণে যদি-

(ক) কর ফাঁকি হইয়া থাকে তাহা হইলে-

(অ) উক্ত নিরীক্ষক ফাঁকি প্রদত্ত করের ন্যূনতম দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থদন্ডে দন্ডিত  হইবেন;(্আ) তাহার চুক্তি বাতিল হইবে; ও

(ই) প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে ৫ (পাঁচ) বৎসরের জন্য এবং দ্বিতীয়বার অপরাধের ক্ষেত্রে সারা জীবনের জন্য স্থায়ীভাবে কালো

 তালিকাভুক্ত হইবেন; এবং (খ) যদি কর ফাঁকি না হইয়া থাকে তাহা হইলে:-

(অ) উক্ত নিরীক্ষক ন্যূনতম ৩ (তিন) লক্ষ টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত হইবেন; (্আ) তাহার চুক্তি বাতিল হইবে; ও

(ই) প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে ৫ (পাঁচ) বৎসরের জন্য এবং  দ্বিতীয়বার অপরাধের ক্ষেত্রে সারা জীবনের জন্য স্থায়ীভাবে কালো

 তালিকাভুক্ত হইবেন।

 (৬) উপ-বিধি (৫) এ বর্ণিত দন্ড আরোপের ক্ষেত্রে কারণ দর্শানো নোটিশ ও ব্যক্তিগত শুনানির ক্ষেত্রে বিধি ৬৫-এর বিধান অনুসরণ করিতে হইবে।

 (৭) উপ-বিধি (৫) এর বিধান পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ ও তদধীনে প্রণীত পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮ এর এতদসংক্রান্ত বিধানের

অতিরিক্ত হইবে।