Business Blog

Displaying 91-98 of 98 results.

অবিলম্বে সকল সরকারী শিল্প-কারখানা বেসরকারীকরণ করা উচিৎ।

আমাদের যত সরকারী শিল্প-কারখানা আছে তার সবই কোটি কোটি টাকা লোকশান দিয়ে টিকে আছে অথবা লোকশান দিতে দিতে বন্ধ হয়ে গেছে। উদাহরণস্বরুপ পাটকল, কাগজকল, চিনিকল, রেলওয়ে, বিমান ইত্যাদি। এগুলো লোকশান দেয়ার কারণ কি? প্রয়োজনের অতিরিক্ত জনবল? আমার তা মনে হয় না। জনবল অধিক হলে ছাঁটাই করা হোক। তা কিন্তু হয় না। আবার সরকারী অনেক প্রতিষ্ঠানেরই পদ খালি আছে। সেই প্রতিষ্ঠানগুলো লোকশান দেয় কেন? আমার মনে হয় লোকশানের জন্য দুর্নীতি এবং অব্যবস্থাপনা দায়ী। যে প্রতিষ্ঠানগুলো লোকশান দিচ্ছে সেই একই প্রতিষ্ঠান বেসরকারী করে দিন দেখবেন পরের বছরই লাভ করবে।


কিভাবে দুর্নীতি হয় দেখুন। ধরুন, সরকারী একটা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটা কম্পিউটার কিনতে হবে। যত টাকা দিয়েই কেনা হোক, ওরা বাজার দরের চেয়ে দ্বিগুন বা তিনগুন বেশী দাম দেখাবে। অফিসে কাজে ফাঁকি দেয়া বা সরকারী সম্পদের অবহেলা করাও লোকশানের জন্য দায়ী। কোন গার্মেন্টস কর্মী বা কর্পোরেট অফিসারকে আজ পর্যন্ত অফিসে ঘুমোতে দেখা যায় নাই। নয়টা থেকে পাঁচটা অফিস করার কথা থাকলেও তারা আটটা-টু-আটটা অফিস করেও বাসায় ফিরে অফিসের কাজের মধ্যেই থাকে। ঐ একই অফিসের কর্মকর্তা/কর্মচারীকে সরকারী অফিসে নিয়োগ দিলে অফিসে যাবে ১০টার পরে, তারপর চা খাবে আর খোশ গল্প করে ১২ টা বাজাবে, এবং আধ-ঘন্টা কাজ করে সাড়ে ১২টার দিকে লাঞ্চ করতে যাবে, দেড়টা বা দুইটায় ফেরার কথা থাকলেও সে লাঞ্চ সারতে এবং রাজনৈতিক (পছন্দের) আলাপ করতে করতে আড়াইটা বাজাবে এবং পাঁচটা পর্যন্ত অফিস করার থাকলেও অফিসের বাসে যাওয়ার জন্য সাড়ে তিনটা থেকে গোছ-গাছ শুরু করবে, পাবলিক বাসে গেলেও একই সময়ে বের হবে। ঠিক একই কথা পাটকল, চিনিকল, কাগজকল, রেলওয়ে, বিমান ইত্যাদির জন্যও প্রযোজ্য।
প্রাইভেট ব্যাঙ্ক প্রতিবছর নতুন নতুন শাখা খোলে, সরকাররী ব্যাঙ্কের শাখা প্রতি থানায় আছে, অবকাঠামো তৈরির যাবতীয় খরচ সরকার দেয়, তারপরও লোকশান। পক্ষান্তরে, প্রাইভেট ব্যাঙ্কগুলো অবকাঠামো তৈরিতে সব খরচ নিজে যোগায় তারপরও লাভ করে, লোকশানের উদাহরণ বিরল। আমি বুঝি না, আমি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিলে সুদ দিতে হবে ১৬ টাকা হারে আর আমি ব্যাঙ্কে টাকা রাখলে আমাকে সুদ দেবে ৬ টাকা হারে। জায়গায় বসে ব্যাঙ্কের স্বচ্ছ লাভ ১০ টাকা। তারপরও কেন লোকশান দেবে!!
অবিলম্বে সকল সরকারী শিল্প-কারখানা বেসরকারীকরণ করা হোক। সরকারের অবশ্য কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, ভোট একটা কারণ। বেসরকারী করতে পারে না সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য এবং ট্রেড/শ্রমিক ইউনিয়নগুলোর জন্য। সরকারের কিছু পোষা কুত্তা থাকে ট্রেড/শ্রমিক ইউনিয়নে। এই ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিগুলো প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তারা লেজুরবৃত্তি করে রাজনীতি করে। শ্রমিক নেতার (যিনি চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী) দাপটে প্রথমশ্রেণীর কর্মকর্তা তটস্থ থাকেন, বদলি নিয়ন্ত্রণ হয়ে থাকে শ্রমিক নেতার সুপারিশে। ঐ যে সেই লেজে কুত্তা নাড়ানোর মত অবস্থা আর কি।
যাইহোক, দল/ভোটের কথা চিন্তা না করে দেশের কথা ভেবে সকল সরকারী প্রতিষ্ঠান বেসরকারী করা হোক, প্রয়োজনে সরকারকেই বেসরকারী করে দেয়া হোক।
ধন্যবাদ সবাইকে।

বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রাতিষ্ঠানিক সামাজিক দায়িত্বকে গুরুত্বের সাথে নিচ্ছে

Picture

একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে চলছে বর্তমান সরকারের দীর্ঘমেয়াদী রূপকল্পের পর্যায়ক্রমিক বাস্তবায়ন।এজন্য আর্থিক খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিগত, আইনগত ও প্রাতিষ্ঠানিক বহুমাত্রিক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে।
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে অনেক বেশি এগিয়ে।তারা এই দায়িত্বকে এতোই গুরুত্বের সাথে নিচ্ছে যে এটা এখন তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনার একটি অংশ হয়ে গেছে।ব্যাংকগুলো অপর্যাপ্ত সম্পদের যথার্থ ব্যবসা ও ব্যবহার নিশ্চিত করেছে।ব্যাংকগুলোর এই ধরণের কর্মসূচী দেশের গ্রাম অঞ্চলগুলোর আর্থিক উন্নতিতে সহায়তা করছে।এই প্রক্রিয়ায় ব্যাংকগুলো সচল অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বাড়াতেও সক্ষম হয়েছে। 


এদেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সিএসআর এর দিকে অগ্রসর করতে বাংলাদেশ ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছে ।কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকিং ক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা পালনের জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানা রকমের সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।এতে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে।নারীর ক্ষমতায়ন,যুব ক্ষমতায়ন,যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি,পরিবেশ রক্ষা কার্যক্রম ও অনুন্নত ক্ষেত্রগুলোতে অর্থায়নের মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি আগ্রহী হয়েছে সমাজের উন্নতি সাধনে। অনলাইনে গ্রাহক সেবাও প্রদান করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সকল সুবিধা ও নির্ধারিত নিয়ম-কানুনের প্রতি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো খুব ভাল সাড়া দিয়েছে।সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী প্রথম দশটি ব্যাংক যথাযথ সম্মান পাবে,এমনকি তাদের পুরস্কৃতও করা হবে।সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যাপক ভূমিকা পালনকারী ব্যাংকগুলো মূলধন,সম্পদ,তারল্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অপরিহার্য শর্ত হচ্ছে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।সে লক্ষ্যে কৃষিক্ষেত্রে,পরিবেশগতভাবে লাভজনক ও ছোট কুটির শিল্পের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন ও সহজ আর্থিক পরিকল্পনা প্রদান করেছে।একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য উত্তরা ব্যাংক,এবি ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় ভাল কাজ করছে।মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে এবং আর্থিক খাতকে ঝুঁকিমুক্ত রাখার জন্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্যে অনুসরণীয় নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের ২২টি অনুন্নত খাতে ভূমিকা পালন করলে ১০% কর ছাড় পাবে।বাংলাদেশ সরকার আশাবাদী যে এই সুবিধা ও সরকার প্রদেয় আরও অন্যান্য সুবিধাগুলোর কারণে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে আরও উৎসাহী হবে। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো যাতে সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে যথাযথভাবে অংশ গ্রহণ করে তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক অনেক বেশি সচেতন ভূমিকা পালন করছে।এখন যে ব্যাংকগুলো সামাজিক কর্মকাণ্ডে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে তার এক জ্বলন্ত প্রমাণ যে তাদের প্রচেষ্টা বিফলে যায়নি।আর তা এই দেশের আর্থিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে।বাংলাদেশ এখন সার্কভুক্ত আর্থিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে;ভারত ও পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে।বাংলাদেশ ব্যাংক গত দু’বছরে সামাজিক কর্মকাণ্ডে ব্যয়ের খাতকে দশ বার বৃদ্ধি করেছে।আশা করা যায় যে তাদের এই প্রচেষ্টা আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেবে;এমনকি এদেশের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে।তাই এ লক্ষ্যে শুধু ব্যাংক নয়,অন্যান্য সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।

ছোট ব্যবসা ব্যর্থ হওয়ার ৭ টি কারণ

Picture

আপনার ক্ষুদ্র বা ছোট ব্যবসা ব্যর্থ হওয়া মানে এই না যে আপনি ব্যর্থ। যেকোনো ছোট বা বড় ব্যবসা ক্ষতির সম্মুখীন হতেই পারে। তবে সেই ব্যর্থতাকে আলিঙ্গন না করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তবেই আপনি সফল হতে পারবেন।
ছোট ব্যবসা ব্যর্থ হওয়ার অনেক কারনই থাকতে পারে, তবে তার মধ্যে যেই কারনের জন্য ব্যবসা সব চেয়ে বেশী ক্ষতির সম্মুখীন হয় তাই নিয়েই আজকেই এই লেখা। আশা করছি পাঠকগন সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ে কিছু চিন্তার খোরাক পাবেন।

#১ কারন ছাড়া ব্যবসা শুরু করা

বিখ্যাত ওয়েবসাইট ফোবেস এর মতে, বিশ্বে প্রতি মাসে ৫ লক্ষ এর বেশী ব্যবসা চালু হয় কোন কারন ছাড়াই। ফলে যা ঘটার তাই ঘটে। কোন ব্যবসা শুরু করার আগে খুঁজে দেখতে হবে আপনি এই ব্যবসার মাধ্যমে সমাজে কি সমস্যার সমাধান করতে পারছেন।

 

ধরুন আপনার এলাকায় ইতিপূর্বে ৩ টি চুল কাটার সেলুন আছে, আপনি মনে করলেন তারা কেন একা ব্যবসা করবে তাই আপনিও একটি সেলুন ব্যবসা শুরু করে দিলেন। যদি যথেষ্ট চাহিদা না থাকে তাহলে আপনি এই ব্যবসায় লস খাবেন। তবে হ্যাঁ, যদি দেখেন ওই ৩ টি সেলুনে সব সময়ই ভিড় থাকে এবং আরেকটি সেলুন দিলে ওই ভিড় লেগে থাকা গ্রাহক আপনি পাবেন তাহলে শুরু করতে পারেন।
তাই যে কোন ছোট ব্যবসা শুরু করার আগে সমস্যা খুঁজতে হবে এবং আপনার ব্যবসার মাধ্যমে সমাধান দিতে হবে।

#২ ব্যবসার সঠিক পরিকল্পনা নেই

ছোট ব্যবসা ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম কারন পরিকল্পনা নেই বা সঠিক পরিকল্পনা নেই। আপনার ব্যবসায় কে বা কারা গ্রাহক হবে, ব্যবসার লোকেশন ঠিক আছে কিনা, প্রতিদ্বন্দ্বীরা কিভাবে ব্যবসা করছেন ইত্যাদি জানা না থাকলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। আরো পড়ুন – ব্যবসার জন্য বিজনেস প্ল্যান কিভাবে সাজাব

#৩ অতিরিক্ত মালপত্র বা কম মালপত্র

নিরবচ্ছিন্ন ব্যবস্থাপনা ছোট ব্যবসাকে ব্যর্থ করতে সক্ষম। গ্রাহকের চাহিদা না বুজে অতিরিক্ত মালপত্র কিনে আপনি বিপদে পড়তে পারেন, আবার যেই মালপত্রের চাহিদা আছে তা না থাকলেও ব্যবসা ক্ষতি হতে পারে। তাই আপনার গ্রাহকের চাহিদা বুজেই ব্যবসা করতে হবে।

#৪ ব্যবসার হিসাব না রাখা

ব্যবসা ছোট বলে অনেকেই হিসাব রাখে না। হিসাবকে বোঝা মনে না করে কত টাকা প্রতিদিন বিক্রি করছেন তা দিন শেষে মিলিয়ে নিন। তাহলেই আপনার আয় ও ব্যয় বুজতে পারবেন।

#৫ অতিরিক্ত ব্যয়

ছোট ব্যবসা ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম কারন অতিরিক্ত ব্যয়। কোন খাতে বেশী ব্যয় হচ্ছে এবং কি রকম ব্যয় তা জেনে নিন এবং কিভাবে সেই অতিরিক্ত ব্যয়কে কমাবেন তার পরিকল্পনা করুন।

#৬ ব্যবসার অবস্থান

কোন অবস্থানে কি রকম ব্যবসা চলবে তা না জেনে ব্যবসা শুরু করলে লোকসান হওয়াই স্বাভাবিক। মার্কেট যাচাই করে সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যবসা শুরু করাই উদ্যোক্তার কাজ।

#৭ সাপোর্ট হিসাব যথেষ্ট টাকা না থাকা

সব টাকা দিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করা ব্যবসায় ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম কারন। যেকোন ব্যবসায় যে কোন সময়ে অতিরিক্ত টাকার প্রয়োজন হয়। কিন্তু আপনার কাছে যদি যথেষ্ট টাকা না থাকে তাহলে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।

https://banglapreneur.com/%e0%a6%9b%e0%a7%8b%e0%a6%9f-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b8%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5-%e0%a6%b9%e0%a6%93%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0/

উদ্যোক্তা কি? উদ্যোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা

Picture

ইংরেজি শব্দ Entrepreneur এর বাংলা অর্থ উদ্যোক্তা। Entrepreneur শব্দটি ফ্রাস ভাষা থেকে নেওয়া হয়েছে। উদ্যোক্তার সংজ্ঞা এক জায়গায় এক এক রকম আছে। কেউ বলছেন উদ্যেক্তা মানে হচ্ছে সংগঠক। আবার অনেকে বলছেন উদ্যোগি হয়ে কাজ করলেই উদ্যোক্তা হওয়া যায়। আবার যে উদ্যোগ নিয়ে কাজ করে তিনি উদ্যোক্তা। আমরাও উদ্যোক্তা সম্পর্কে ভিন্ন ধারনা প্রেষণ করছি না। তবে সহজে যা বলতে পারি না নিন্মরূপ।

উদ্যোক্তার কিঃ উদ্যোক্তা এমন একজন মানুষ যিনি একটি লক্ষকে সফল করার উদ্দেশে যথেষ্ট ঝুঁকি নিতে জানে, (পণ্য ও গ্রাহক) সংগঠিত করার ক্ষমতা রাখে ও নতুনত্ব ধারনা নিয়ে কাজ করে।

উদ্যোক্তা যথেষ্ট ঝুঁকি নেয়

১৮তম শতাব্দীতে রিচাড ক্যান্টিওন যিনি জন্মসুত্রে আইরিশ কিন্তু ফ্রান্সে বসবাস করতেন এবং তিনি প্রথম Entrepreneur শব্দের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেন। তার বর্ণনা অনুযায়ী একজন উদ্যোক্তা হতে হলে অব্যশই যথেষ্ট ঝুঁকি নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।

রিচাড ক্যান্টিওন এর মতে, একজন উদ্যোক্তা একটি লক্ষকে সফল করার উদ্দেশে এজেন্ট হিসাবে কাজ করে, এবং তার মূল লক্ষ থাকে পণ্য ও গ্রাহকের মধ্যে কোন কিছু নতুনত্ব নিয়ে আসা।

ভদ্রলোক আরো বলেন, উদ্যোক্তা শুধু একজন ব্যাক্তি হবেন না হয়, এক বা একাধিক মানুষ সমন্বিত প্রচেষ্টায় অনিশ্চয়তা থেকে ঝুঁকি নিয়ে সম্ভবনাময় কিছু বের করে আনে।

সংগঠক হিসাবে উদ্যোক্তা

ফরাসি অর্থনীতিবিদ জ্যান-ব্যাপটিস্ট, যিনি প্রথম ১৮০০ সালে উদ্যোক্তা বা Entrepreneur শব্দের অন্যতম প্রবর্তক। জ্যান-ব্যাপটিস্ট এর মতে, উদ্যোক্তা হচ্ছে এমন একজন যিনি সংগঠক হিসাবে কাজ করে। একজনের জমি, আরেকজনের শ্রম, অন্যজনের টাকা, সমল্লিত ভাবে কাজে লাগিয়ে সম্ভাবনাময় নতুনত্ব খুঁজে বের করে।

সংস্কারক হিসাবে উদ্যোক্তা

জোসেফ আলিওস শম্পম্পেট, অস্ট্রিয়ান রাজনৈতিক ও অর্থনীতিবিদ যাকে বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ বলা হয়। তার মতে উদ্যোক্তা ঝুঁকি গ্রহন ও সংগঠক হিসাবে কাজ করার পাশাপাশি সংস্কারক হিসাবেও কাজ করতে হবে।

তার মতে একজন উদ্যোক্তা সংস্কারক হিসাবে যেসব কাজ করবে-

  • বাজারে নতুন কোন পণ্যে প্রয়োজনীয়তা খুঁজে বের করা।
  • নতুন সম্ভাবনা বাজার খুঁজে বের করা।
  • সম্পূর্ণ নতুন পণ্য উদ্ভাবন করা যা আগে বাজারে ছিল না।
  • কাঁচামালের নতুন উৎস খুঁজে বের করা।

https://banglapreneur.com/%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%BF/

রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ানোর আহ্বান

Picture

র্থনৈতিক রিপোর্টার: আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে এক মাস বৃদ্ধি করে ৩১শে অক্টোবর পর্যন্ত নির্ধারণ করার জন্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)’র পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। গতকাল এফবিসিসিআইয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, এ লক্ষ্যে এফবিসিসিআই ইতিমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাছে সুপারিশ পাঠিয়েছে। এফবিসিসিআই আয়কর খাতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি এবং ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধির লক্ষ্যে আন্তরিক প্রচেষ্টার জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। সেই সঙ্গে প্রতি বছরের মতো এ বছরও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভিন্ন বিভাগ ও জেলায় ১৬ থেকে ২২শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আয়কর মেলার সফল আয়োজনের জন্য সরকার ও এনবিআরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছে এফবিসিসিআই। এফবিসিসিআইয়ের থেকে বলা হয়, এবারের আয়কর মেলায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে করদাতারা যেভাবে আগ্রহ দেখিয়েছেন তা রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ব্যবসায়ী সমাজ মনে করে। সুষ্ঠুভাবে আয়কর আদায়ের মাধ্যমে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়ায় সরকারকে দেয়া এফবিসিসিআইয়ের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অনলাইনে ই-টিন পদ্ধতিতে রি-রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ১০ সংখ্যার পরিবর্তে ১২ ই-টিন নম্বর গ্রহণের ক্ষেত্রে কর সার্কেল ও জোন পরিবর্তনের কারণে করদাতারা ঝামেলার সম্মুখীন হচ্ছেন। এছাড়া সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা ও দুর্গাপূজার কারণে ব্যবসায়ী করদাতাদের পক্ষে সঠিক সময়ে আয়কর রিটার্ন দাখিল সম্ভব নাও হতে পারে। এরই প্রেক্ষিতে আয়কর রিটার্র্ন দাখিলের সময়সীমা এক মাস বাড়িয়ে ৩১শে অক্টোবর পর্যন্ত করার জন্য ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে এফবিসিসিআইয়ের সুপারিশ বিবেচনার জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানানো হয়েছে।

চাকরি করা অবস্থায় কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন

Picture

চাকরি করব, না ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করব এই রকম চিন্তা কম বেশী অনেক চাকরিজীবী করে থাকেন। চাকরি করা অবস্থায় একটি ব্যবসা শুরু করা কঠিন চ্যালেঞ্জ। আজকের এই লেখায় কিভাবে চাকরি করা অবস্থায় একটি ব্যবসা শুরু ও কি ব্যবসা করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

চাকরি করা অবস্থায় ব্যবসা শুরু করার অনেক কারনই থাকতে পারে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- কারো অধীনে থাকতে না চাওয়া, নিজের মত করে জীবন অতিবাহিত করা, লিমিটলেস টাকা কামানো, ইত্যাদি। আশা করছি BanglaPreneur এর পাঠকগন এই লেখাটি পড়ে কিছু চিন্তার খোরাক পাবেন।

সময়ের হিসাব করুন

আপনি কত ঘণ্টা অফিসে কাজ করছেন এবং আপনার কত ঘণ্টা সময় দিন শেষে পরে থাকে তা জেনে নিন। তারপর আপনার ব্যাক্তিগত কাজের জন্য কত ঘণ্টা সময় লাগে তা জেনে নিন। উদাহরন- আপনি সকাল ৭ টায় ঘুম থেকে উঠেন এবং ৯ টা থেকে অফিসের কাজ শুরু করেন এবং যা বিকাল ৪.৩০ মিনিট পর্যন্ত চলতে থাকে। তারপর বাসায় আসতে ৬ টা বেজে গেল। এবার আপনি ৬ টা থেকে ৯ টা পর্যন্ত এই ৩ ঘণ্টা ফ্রী থাকেন যা আপনি এই সময় কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন। অনেকের ক্ষেএে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা সময় ব্যবসায় দিতে পারে। তাছাড়া ছুটির দিনে আপনি চাইলে ব্যবসায় অতিরিক্ত সময় দিতে পারেন। তাহলে আমরা একটি বিষয়ে পরিষ্কার ধরনা পেয়েছি যে, চাকরি করা অবস্থায় আপনি চাইলে গড়ে ৪ ঘণ্টা সময় ব্যবসায় কাজে লাগাতে পারেন।

যে ব্যবসা চাকরি করা অবস্থায় শুরু করা যায়

১। যৌথ মালিকানা ব্যবসা শুরু করতে পারেন, বিশেষ ভাবে যেসব ব্যবসা দোকান ভিত্তিক হয়ে থাকে। এই ব্যবসার জন্য ৩ জন মালিক থাকলে সব থেকে উত্তম। পালা ক্রমে দোকানদারি করা যেতে পারে। উদাহরন- কাপড়ের শোরুম, জুতার দোকান, খেলনার দোকান, ক্রোকারিজ পণ্য, ইত্যাদি।

২। ই-কমার্স। অনেক পণ্যের দিকে না ছুটে, দুই তিনটি পণ্য নিয়ে পার্ট-টাইম ব্যবসা হিসাবে ই-কমার্স শুরু করতে পারেন। সারা দিনে যেই সব পণ্যের অর্ডার পাবেন তা অফিস থেকে এসে কুরিয়ার সার্ভিসর মাধ্যমে এই ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন। ছুটির দিনে মার্কেটিং এর দিকে নজর দিন। ধৈর্য ও সততার সাথে এই ব্যবসা করলে লাভবান হবেন বলে বিশ্বাস করছি।

৩। পার্ট টাইম অনলাইন ব্লগার। সারাদিন অফিসের কাজ করে যদি আবার বাইরে যেতে মন চায় তাহলে অনলাইন ব্লগিং করতে পারেন। মেধা ও ধৈর্য দিয়ে কাজ করলে অফিসের বেতনের চেয়ে বেশী আয় করতে পারবেন। আরো পড়ুন – ট্রেড লাইসেন্স ব্যবসার শুরুতেই কেন করবেন।

৪। লন্ড্রি ব্যবসা। সম্প্রতি লন্ড্রি ব্যবসা একটি সফল ব্যবসা হিসাবে বেশ পরিচিত। এক বা দুই জন কর্মচারী দিয়ে এই ব্যবসা করতে পারেন। বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত আপনি নিজে থেকে তদারকি করতে পারবেন। এই ব্যবসা লস হবার সম্ভবনা খুবই কম। অল্প টাকা দিয়ে লন্ড্রি ব্যবসা শুরু করা যায়। তবে লন্ড্রি দোকান নেওয়ার আগে মার্কেট যাচাই করে নিতে হবে।

৫। আইপিও শেয়ারে আবেদন করুন। অনেক চাকরিজীবীই এই ব্যবসার সাথে আজ সম্পৃক্ত। ১০০ ভাগ ঝুঁকি মুক্ত ব্যবসা করতে চাইলে এই ব্যবসার বিকল্প নেই। পড়ুন- কিভাবে আইপিও’তে শেয়ার পেতে আবেদন করতে হয়

বিশেষ নোটঃ আবেগে পড়ে কখনই চাকরি ছেড়ে ব্যবসা করবেন না। চাকরি আপনি তখনই ছাড়বেন যখন আপনার চাকরির বেতনের থেকে ব্যবসা থেকে বেশী আয় হচ্ছে।

 https://banglapreneur.com/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87/

 

জেনে নিন ব্যবসা সংক্রান্ত নতুন নতুন আইডিয়া পাওয়ার উপায়

Picture

ব্যবসা যতটা সহজ ঠিক ততটাই কঠিন। ব্যবসা শুরুর আগে সর্বপ্রথম ব্যবসা সম্পর্কে ভাল ধারনা নিয়ে আপনাকে মাঠে নামতে হবে। অনেকে চিন্তায় পরে যান নতুন নতুন ধারনা কিভাবে পাব, কোথায় পাব। আসুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে নতুন নতুন আইডিয়া বা ধারনা পাওয়া যেতে পারে।

 ১। নতুন কোন আইডিয়া পাওয়ার জন্য বাহিরে সবার সাথে কথা বলুন-

ঘরে বসে চিন্তা না করে বেড়িয়ে পরুন আইডিয়ার খোঁজে। আপনার আশে পাশের মানুষদের সাথে কথা বলুন। অভিজ্ঞদের থেকে শুনুন, নতুন কিছু জানুন, তাহলে পেয়ে যাবেন অনেক মুল্যবান আইডিয়া। অভিজ্ঞ লোকের পরামর্শ নিন, তারপর ব্যবসার জন্য বাজেট তৈরি করুন। কোন কিছু জানার জন্য লজ্জিত হবেন না। এতে করে আপনি অনেক পিছিয়ে পরতে পারেন।

২। ব্যবসায় নামার আগে নিজেকে বাজিয়ে দেখুন-

আপনি কেন ব্যবসা শুরু করতে চান, আপনি কি কাজ করতে ভালবাসেন, আপনি কোন কাজ সবচেয়ে ভাল করতে পারবেন, ইত্যাদি প্রশ্ন নিজেই নিজেকে করুন। আপনার খুজে পাওয়া উত্তর আপনাকে বলে দেবে আপনি কতদূর যেতে পারবেন, আপনার দ্বারা কোন ব্যবসা হবে। আপনি একটা কাজ করবেন সেটি যদি আপনার মন মত না হয় অথবা আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাহলে সেটাতে আপনি মনোযোগ দিতে পারবেন না তাই সফলতাও সম্ভব নয়।

৩।  আমাদের দেশের সমস্যা সমাধান করা যাবে এমন ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে-

আমাদের দেশে ব্যবসা করতে গেলে অনেকগুলো বিষয় মাথায় রাখতে হয়। যে কোন দিক থেকে নানান ধরনের সমস্যা আসতে পারে। যেমন ধরুন আমাদের রাজধানী ঢাকা, ঢাকার প্রধান সমস্যা জ্যাম, এই সমস্যা মাথায় রেখে সেই ধরণের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। শুধু বড় বড় সমস্যাগুলোর কথা চিন্তা করলেই হবে না ছোট খাটো অনেক সমস্যা আছে সবগুলোর কথাই চিন্তা করুন। মানুষের কল্যানে আসে এমন ছোট ছোট ব্যবসার কথাও চিন্তা করতে পারেন যেমন সাইকেল বা মোটর সাইকেলের পার্টস এর দোকান, এলাকার কাজে আসে এমন ব্যবসাও খারাপ না।

উদাহরন দেয়া যেতে পারে, অভিনেত্রী জেসিকা অ্যালবার কথা। তিনি নিজের সন্তান জন্ম দেয়ার পর “অনেস্ট কো” নামে একটি কম্পানি শুরু করেছিলেন। এনার লক্ষ্য ছিল বাচ্চাদের জন্য পরিবেশ উপযোগী পন্য বাসায় বাসায় পৌঁছিয়ে দেয়া। বর্তমানে কোম্পানিটির বাজার মূল্য প্রায় ১ বিলিয়ন এর উপরে। তাই ছোট খাটো কোন বিষয়কে বাদ না দিয়ে সেটা নিয়েই চিন্তা করুন। সফলতা সম্ভব।

৪। অপরিচিত মার্কেটের কথা মাথায় রাখুন-

জেসিসি জামিল কমিক্স এর ব্যবসা শুরু করেছিলেন এ কে এম আলমগির খান। এখন তিনি বেশ জনপ্রিয়। ছোটবেলায় তিনি কমিক্স পরে সময় কাটাতেন। এখনকার বাচ্চারাও যেন তেমন শৈশবের স্বাদ পেতে পারে তিনি সেই চিন্তা করেছিলেন। এমন একটি অপরিচিত বাজারের কথা চিন্তা করে কমিক্স ব্যবসা চালিয়ে গেছেন। এখন তিনি অনেক উপরে।

৫। শুরু করতে পারেন সম্ভাবনাময় ব্যবসাঃ

একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন যে ভবিস্যতে কোন ব্যবসা অনেক বেশি সারা ফেলতে পারে। ভবিষ্যৎ চিন্তা করে ব্যবসা করে অনেকে উপরে উঠে গেছে এ রকম অনেক প্রমান আছে। উদাহরন হিসেবে রিয়াদ শাহরিয়ার হোসেন এর ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি, ম্যাগনিটো ডিজিটাল এর কথা। তখন মানুষ ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা জানতোই না। কখনো কেউ নামও শুনেনি। কিন্তু তবুও তিনি এই প্রতিষ্ঠানকে দার করিয়েছেন। তাঁর মতে, ভবিস্যতে পৃথিবীতে কি লাগতে পারে এমন কিছু চিন্তা করে ব্যবসা শুরু করা উচিৎ।

চলুন এখন আসি কাজের কথায়, আমাদের মাথায় অনেক ধরনের বুদ্ধি আসতে পারে। কিন্তু হিসাব করে দেখা যায় বেশিরভাগ আইডিয়া সফল করতে অনেক বেশি পরিশ্রম, সময়, মূলধন, অবকাঠামো, জনশক্তি প্রয়োজন। তবে যত বাধাই আসুক না কেন একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে এখনই মূল কাজ শুরু করে দিন। যতদূর সম্ভব আপনার নতুন ব্যবসা সম্পর্কে সবাইকে জানান। অভিজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ নিন। আপনি অবশ্যই সফল হবেন।

 

https://ebangla24.com/business-idea-tips-in-bangla/