Business Blog

Displaying 11-20 of 98 results.

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থতার ক্ষেত্রে কি ধরণের বিলম্ব সুদ আরোপিত হবে?

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থতার ক্ষেত্রে কি ধরণের বিলম্ব সুদ আরোপিত হবে?

একজন করদাতা ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখের মধ্যে, অর্থাৎ Tax Day এর মধ্যে ২০২১—২০২২ কর বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে ব্যর্থ হলে করদাতার উপর মাসিক ২% হারে বিলম্ব সুদ (delay interest) আরোপযোগ্য হবে। করদাতা উপ কর কমিশনারের নিকট হতে রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় নিলেও বিলম্ব সুদ পরিশোধ করতে হবে।উল্লেখ্য, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থতার ক্ষেত্রে বিলম্ব সুদ ছাড়াও অতিরিক্ত সরল সুদ ও জরিমানা আরোপসহ অধ্যাদেশের অধীন অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণের বিধানও যথারীতি প্রয়োগযোগ্য হবে।বিলম্ব সুদ পরিগণনা করা হবে সংশ্লিষ্ট কর বছরের করদাতার মোট আয়ের উপর কর নিরূপিত করে (tax assessed on total incom) এবং উৎস করসহ অগ্রিম করের পার্থক্যের উপর।মোট আয়ের উপর নিরূপিত কর (tax assessed on total incom) বলতে বুঝাবে—

(ক) ধারা 82BB এর আওতায় দাখিলকৃত এবং উক্ত ধারার আওতায় নিষ্পত্তিকৃত রিটার্নের ক্ষেত্রে, উক্ত ধারার উপধারা (১) এর অধীন প্রদেয় করদায়, উপধারা (২) এর অধীন পরিগণনাকৃত করদায় বা উপধারা (৩) এর অধীন নিরূপিত মোট আয়ের ভিত্তিতে নিরূপিত করদায়— এ তিনটির মধ্যে যেটি বেশি হয়, তা;
(খ) ধারা 82BB এর আওতায় নিষ্পত্তিকৃত নয় এরূপ রিটার্নের ক্ষেত্রে, উপ কর কমিশনার কর্তৃক নিরূপিত মোট আয়ের ভিত্তিতে পরিগণনাকৃত করদায়। বিলম্ব সুদ পরিগণনার সময়কাল হবে Tax Day এর পরবর্তী দিবস থেকে শুরু করে—


(ক) যেক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিল করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের দিন পর্যন্ত;
(খ) যেক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিল করা হয়নি, সেক্ষেত্রে নিয়মিত কর নির্ধারণের দিন পর্যন্ত।বিলম্ব সুদ পরিগণনার সর্বোচ্চ সময়কাল হবে ১ বছর। যে সকল ক্ষেত্রে ধারা ৭৫ এর উপধারা 
(৫) এর proviso এর বিধান প্রযোজ্য সে সকল ক্ষেত্রে এ ধারায় বর্ণিত সুদ প্রদেয় হবে না।বিলম্ব সুদ কিভাবে হিসেব করা হবে তা নিচের উদাহরণের সাহায্যে দেখানো হলো:
উদাহরণঃ
৩০ জুন ২০২১ তারিখে সমাপ্ত আয় বছরে মিজ্ মৌলি হাসানের মোট আয় ছিল ৬,০০,০০০ টাকা। তিনি ২০২১—২০২২ অর্থ বছরে ১২,০০০ টাকা অগ্রিম কর ও ৪,০০০ টাকা উৎসে কর প্রদান করেছেন। মিজ্ হাসান আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন করলে উপ কর কমিশনারদুই মাস সময় মঞ্জুর করেন। মিজ্ মৌলি হাসান ১৫ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে ১৪,০০০ টাকার পে—অর্ডারসহ ৮২বিবি ধারায় আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন। উপ কর কমিশনার ৩০ এপ্রিল ২০২২ তারিখে ৮২বিবি(২) ধারায় রিটার্নটি ঢ়ৎড়পবংং করেন, যাতে কোন গাণিতিক ত্রুটি পাওয়া যায়নি। রিটার্নটি ৮২বিবি(২) ধারায় অডিটের জন্য নির্বাচিত হয়নি।এক্ষেত্রে,

মোট আয়ের উপর নিরূপিত কর ৩০,০০০ টাকা অগ্রিম কর ও উৎস করের সমষ্টি: (১২,০০০ + ৪,০০০) = ১৬,০০০ টাকাপার্থক্য: ৩০,০০০ — ১৬,০০০ = ১৪,০০০ টাকা।বিলম্ব সুদ পরিগণনার সময়: ১ ডিসেম্বর ২০২১ হতে ১৫ জানুয়ারি ২০২২ = ১ মাস ১৫ দিন। ফলে, মাসিক ২% হারে বিলম্ব সুদ হবে,
[১৪,০০০ x ২% x ১] + [১৪,০০০ x ২% x (১৫/৩১)] = ৪১৫ টাকা। 
কোন করদাতার ক্ষেত্রে বিলম্ব সুদ প্রযোজ্য হলে করদাতা বিলম্ব সুদ ছাড়াই রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। উপ কর কমিশনার রিটার্ন ঢ়ৎড়পবংং বা কর নির্ধারণের সময় বিলম্ব সুদ অন্তর্ভুক্ত করে দাবিনামা জারী করবেন।

রিটার্ন দাখিল না করলে কি হবে?

রিটার্ন দাখিল না করলে কি হবে?

কোন করদাতা আয়কর অধ্যাদেশের ৭৫ ধারানুসারে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থ হলে তার উপর আয়কর অধ্যাদেশের ১২৪ ধারা অনুযায়ী জরিমানা, ৭৩ ধারা অনুযায়ী ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত সরল সুদ এবং ৭৩ এ ধারা অনুযায়ী বিলম্ব সুদ (delay interest) আরোপযোগ্য হবে। যে ক্ষেত্রে করদাতা রিটার্ন দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন করে উপ কর কমিশনার কর্তৃক মঞ্জুরিকৃত বর্ধিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করবেন, সে ক্ষেত্রে করদাতার উপর জরিমানা আরোপিত হবে না, তবে অতিরিক্ত সরলসুদ ও বিলম্ব সুদ আরোপিত হবে।

 

 

রিটার্ন কোথায় দাখিল করতে হবে?

রিটার্ন কোথায় দাখিল করতে হবে?

প্রত্যেক শ্রেণীর করদাতার রিটার্ন দাখিলের জন্য আয়কর সার্কেল নির্দিষ্ট করা আছে। যেমন, ঢাকা সিভিল জেলায় অবস্থিত যে সকল বেসামরিক সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর ও পেনশনভুক্ত কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম A,B এবং C অক্ষরগুলো দিয়ে শুরু হয়েছে তাদেরকে 
কর অঞ্চল—৪, ঢাকা এর কর সার্কেল—৭১ এ রিটার্ন জমা দিতে হবে। পুরোনো করদাতাগণ তাদের বর্তমান সার্কেলে রিটার্ন জমা দেবেন। নতুন করদাতাগণ তাদের নাম, চাকুরীস্থল বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানার ভিত্তিতে নির্ধারিত সার্কেলে ১২— ডিজিট টিআইএন (e—TIN) উল্লেখ করে আকর রিটার্ন দখিল করবেন। করদাতাগণ প্রয়োজনে নিকটস্থ আয়কর অফিস বা কর পরামর্শ কেন্দ্র থেকে আয়কর রিটার্ন দাখিল সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে পারেন।প্রতি বছর দেশের বিভন্ন স্থানে অনুষ্ঠেয় আয়কর মেলায় করদাতাগণ আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারেন। রিটার্ন দাখিলের সময় করদাতা বিদেশে অবস্থান করলে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও রিটার্ন দাখিল করা যায়। কোন সরকারি কর্মকর্তা প্রেয়ণে বা ছুটিতে বিদেশে উচ্চ শিক্ষারত বা প্রশিক্ষণরত থাকলে বা লিয়েনে বাংলাদেশের বাইরে কর্মরত থাকলে উক্ত প্রেষণ বা লিয়েন সমাপ্তিতে দেশে আসার তিন মাসের মধ্যে তার প্রেষণ বা লিয়েনকালীন সময়ের সকল রিটার্ন দিখিল করবেন।

WWW.goldenbusinessbd.com - G Judidiction অবশনে আপনার সার্কেল খুজে পেতে পারেন।

কখন আয়ের বিবরণ বা রিটার্ন দাখিল করতে হবে?

কখন আয়ের বিবরণ বা রিটার্ন দাখিল করতে হবে?

ব্যক্তি করদাতাকে Tax Day (কর দিবস) এর মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। ২০২১—২০২২ কর বছরের জন্য ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখ হচ্ছে কর দিবস, অর্থাৎ রিটার্ন দাখিলের সর্বশেষ তারিখ। একজন ব্যক্তি—করদাতা ১ জুলাই ২০২১ থেকে ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখের মধ্যে ২০২১—২০২২ কর বছরের রিটার্ন দাখিল করবেন । নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব না হলে করদাতার রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানোর জন্য বিধি নির্ধারিত ফরমে উপযুক্ত কারণ উল্লেখপূর্বক উপ কর কমিশনারের কাছে সময়ের আবেদন করতে পারবেন। সময় মঞ্জুর হলে বর্ধিত সময়ের মধ্যে সাধারণ অথবা সার্বজনীন স্বনির্ধারণীপদ্ধতির আওতায় রিটার্ন দাখিল করা যাবে। সময়ের আবেদন পত্রের নমুনা পরিশিষ্ট—ছ, ৯১ নং পৃষ্ঠায় দেখানো হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করা হলে উপ কর কমিশনার বিলম্ব সুদ (delay interest) আরোপ করবেন। তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করা করদাতার জন্য সুবিধাজনক।

রিটার্ন ফরম কোথায় পাওয়া যায়?

রিটার্ন ফরম কোথায় পাওয়া যায়?

আয়কর রিটার্ন ফরম কর সার্কেলসহ বিভিন্ন কর অফিসে বিনামূল্যে পাওয়া যায়। রিটার্ন ফরম ব্যবসা সংক্রান্ত ওয়েব সাইট www.goldenbusinessbd.com এবং জাতীয় রাজস্ববোর্ডের ওয়েব সাইট www.nbr-bd.org থেকে Download করা যাবে। এছাড়াও ই—ফাইলের মাধ্যমে অর্থাৎ ওয়েব সাইটে রিটার্ন দাখিল করা যাবে। 

আয়কর রিটার্ন কারা দেবেন

আয়কর রিটার্ন কারা দেবেন

(ক) যাদের করযোগ্য আয় আয় রয়েছে—
 ১. কোন ব্যক্তি (রহফরারফঁধষ) করদাতার আয় যদি বছরে ৩,০০,০০০ টাকার বেশি হয়; 
 ২. তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা মহিলা এবং ৬৫ বছর বা তদুর্ধ্ব বয়সের পুরুষ করদাতার আয় যদি বছরে ৩,৫০,০০০ টাকার বেশি হয়; 
৩. গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার আয় যদি বছরে ৪,৭৫,০০০ টাকার বেশি হয়
৪. প্রতিবন্ধী করদাতার আয় যদি বছরে ৪,৫০,০০০ টাকার বেশি হয়। 

(খ) যাদেরকে আবশ্যিকভাবে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে:

১. যিনি ১২ ডিজিটের টি আইএন গ্রহণ করেছেন।
২. যদি আয় বছরে করদাতার মোট আয় করমুক্ত সীমা অতিক্রম করে;
৩. আয় বছরের পূর্ববর্তী তিন বছরের যে কোন বছর করদাতার কর নির্ধারণ হয়ে থাকে বা তার ৪. কোন কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার বসঢ়ষড়ুবব হন; 
৫. কোন ফার্মের অংশীদার হন; 
৬. সরকার অথবা সরকারের কোন কর্তৃপক্ষ, কর্পোরেশন, সত্তা বা ইউনিটের বা প্রচলিত কোন আইন, আদেশ বা দলিলের মাধ্যমে গঠিত কোন কর্তৃপক্ষ, কর্পোরেশন, সত্তা বা ইউনিটের কর্মচারী (বসঢ়ষড়ুবব) হয়ে আয় বছরের যে কোন সময় ১৬,০০০ টাকা তদূর্ধ্ব পরিমাণ মূলবেতন আহরণ করে থাকেন;

৭. কোন ব্যবসায় বা পেশায় নিবার্হী বা ব্যবস্থাপনা পদে (যে নামেই অভিহিত হোক না কেন) বেতনভোগী কর্মী (বসঢ়ষড়ুবব) হন;

৮. আয় বছরে করদাতার আয়কর অব্যহতি প্রাপ্ত বা হ্রাসকৃত হারে করযোগ্য হয়ে থাকে;

৯. মোটর গাড়ির মালাকানা থাকা (মোটর গাড়ি বলতে জিপ বা মাইক্রোবাসকেও বুঝাবে); ১০. মূল্য সংযোজন কর আইনের অধীন নিবন্ধিত কোন ক্লাবের সদস্যপদ থাকা;
১১. কোন সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদ হতে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ করে কোন ব্যবসা বা পেশা পরিচালনা;
১২. চিকিৎসক, দন্তচিকিৎসক, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি, সার্ভেয়ার অথবা সমজাতীয় পেশাজীবী হিসেবে কোন স্বীকৃত পেশাজীবী সংস্থার নিবন্ধন থাকা;

১৩. আয়কর পেশাজীবী (রহপড়সব ঃধী ঢ়ৎধপঃরঃরড়হবৎ) হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নিবন্ধন থাকা;
১৪. কোন বণিক বা শিল্প বিষয়ক চেম্বার বা ব্যবসায়িক সংঘ বা সংস্থার সদস্যপদ থাকা;
১৫. কোন পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশনের কোন পদে বা সংসদ সদস্য পদে প্রার্থী হওয়া;
১৬. কোন সরকারি, আধা—সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কোন স্থানীয় সরকারের কোন টেন্ডারে অংশগ্রহণ করা;
১৭. কোন কোম্পানির বা কোন গ্রুপ অব কোম্পানিজের পরিচালনা পর্ষদে থাকা;
১৮. মটরযান, স্থান (ংঢ়ধপব) আবাসন (ধপপড়সড়ফধঃরড়হ) বা অন্যকোনো সম্পদের মাধ্যমে
 কোনো অংশভাগী অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে (ংযধৎবফ বপড়হড়সরপ ধপঃরারঃরবং) অংশগ্রহনকারী; 
১৯. লাইসেন্সধারী অস্ত্রের মালিক;
২০. সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে মোট বিনিয়োগ দুই লক্ষ টাকা অতিক্রম করলে;
২১. দুই লক্ষ টাকার অধিক পোস্টাল সঞ্চয় হিসাব খুলতে; এবং 
২২. সমবায় সমিতির রেজিস্ট্রেশনে 
 তবে নিম্নরূপ ব্যক্তিকরদাতাদের রিটার্ন দাখিল করতে হবেনা—
  (১) বাংলাদেশে ফিক্সড বেজ নেই এমন অনিবাসীকে;
  (৩) জমি বিক্রয়ের জন্য ১২ ডিজিটের টিআইএন গ্রহণ করেছেন কিন্ত করযোগ্য আয় নেই; 
  (৩) ক্রেডিট কার্ড গ্রহণের জন্য ১২ ডিজিটের টিআইএন গ্রহণ করেছেন কিন্ত করযোগ্য আয় নেই।

 

আয়কর রিটার্ন কি?

আয়কর রিটার্ন কি?

আয়কর রিটার্ন হলো সরকার কতৃর্ক নির্ধারিত একটি কাঠামোবদ্ধ ফরম যার মধ্যে করদাতা তাঁর আয়—ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের তথ্য লিখে আয়কর অফিসে দাখিল করেন। ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতা ও কোম্পানি করদাতাদের জন্য পৃথক রিটার্ন ফরম রয়েছে। ব্যক্তি শ্রেণির করদাতার রিটার্ন ফরম বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় পাওয়া যায়।

আয়কর কি?

আয়কর কি?

সরকারের রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ করের মধ্যে অন্যতম হলো আয়কর। করদাতার আয় বিবেচনায় এ কর প্রযোজ্য হয়। কোন ব্যক্তির আয় নির্দিষ্ট সীমার উপর হলে উক্ত আয়ের উপর আয়ের স্তর ভিত্তিতে বিভিন্ন হার অনুযায়ী আয়কর প্রদান করতে হয়। এর প্রধান উদ্দেশ্য হল রাজস্ব আহরণের মাধ্যমে সরকারি ব্যয় নিবার্হ এবং দেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়ন। 

Fire License Registration Procedure

Picture

Fire License Registration Procedure

Obtaining a Fire license is mandatory for an industrial enterprise. It has to be collected before having a trade license. The following papers should be submitted by to obtain a fire license:

 

  1. Selection of fire extinguisher and 2 sets of layout plan of the factory

  2. Bank Solvency Certificate

  3. Trade License

  4. Statement of firefighting Instruments and spare parts

  5. Tax payer’s Identification Number (TIN)

 

 

Permission of the Department of Environment

Picture

Permission of the Department of Environment

Protection of environment has become an important issue all over world in recent year. Permission of the Department of Environment is essential for establishing an industrial unit in any place in Bangladesh. The following documents should have to be submitted for the purpose:

  1. Application in a prescribed form

  2. Feasibility Study Report

  3. No objection Letter from two neighbors.

  4.  Lay out design of the waste discharge and filter process

  5. Trade License

  6. Affidavit through a notary public in a non-judicial stamp of the worth Tk. 50.00 for environment protection and development, Prevention of pollution, remedy and control.