Largest and fastest growing business Portals
Tweet
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জানুয়ারি-মে) বাংলাদেশ থেকে ২২৬ কোটি মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে; যা গত বছরের একই সময়ের ২২২ কোটি ডলারের চেয়ে ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেশি।
জানুয়ারি মাসে বাজারটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৩১ শতাংশ হলেও চার মাস শেষে (জানুয়ারি-এপ্রিল) সেটি কমে ১ দশমিক ৬৮ শতাংশে নেমে এসেছে। সেই হিসাবে মে মাসে দেশটিতে পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেড়েছে।
বছরের প্রথম পাঁচ মাসে বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান মোট ১ হাজার ২৮ কোটি বর্গমিটারের সমপরিমাণ কাপড় দিয়ে তৈরি ৩ হাজার ১০৮ কোটি ডলারের পোশাক আমদানি করেছে। অর্থের হিসাবে আগের বছরের একই সময়ের (জানুয়ারি-মে) চেয়ে এবার ২ দশমিক ১৩ শতাংশ পোশাক কম কিনেছে দেশটি।
ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল (অটেক্সা) সম্প্রতি সেই দেশের পোশাক আমদানির এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে তৃতীয় শীর্ষ দেশ। এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে বাজারটিতে বাংলাদেশ ৮০ কোটি বর্গমিটার সমপরিমাণ কাপড়ে তৈরি ২২৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। দেশীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১৮ হাজার ১১২ কোটি টাকার সমান। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মোট পোশাক আমদানির ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ যায় বাংলাদেশ থেকে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে চীন ও ভিয়েতনাম। আলোচ্য সময়ে চীন ৯৫৭ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। তাদের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক, ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ। ভিয়েতনাম রপ্তানি করেছে ৪১৮ কোটি ডলারের পোশাক, তাদের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
ইন্দোনেশিয়া ও ভারত আছে যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে। এর মধ্যে জানুয়ারি-মে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইন্দোনেশিয়া রপ্তানি করেছে ২০২ কোটি ডলারের পোশাক। আর ভারতের পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ১৭৩ কোটি ডলার।
তথ্যসূত্র : প্রথমআলো
Golden Bangladesh is a point of access to information.We present information from diverse sources in a unified way. It is the leading web portal, e-Directory and business guide in Bangladesh.
Leave a Comment