Largest and fastest growing business Portals
Tweet
আয়কর অধ্যাদেশের ধারা-২০ মোতাবেক আয়কর ধার্য্যরে জন্য এবং মোট আয় নির্ণয়ের জন্য সকল আয়কে নিম্নেবর্ণিত খাতে বিভক্ত করে হিসাবে করতে হবে, যথাঃ
(২) নিরাপত্তা (সিকিউরিটির) উপর সুদ
(৩) গৃহ সম্পত্তি হতে আয়
(৪) কৃষি আয়
(৫) ব্যবসা বা পেশা হতে আয়
(৬) ফার্মের আয়ের অংশঃ
করদাতা কোন অংশীদারি ফার্মের অংশীদার হলে ফার্ম থেকে পাওয়া তার আয়ের অংশ এ ঘরে দেখাবেন। এ আয়ের উপর করদাতা গড় হারে আয়কর রেয়াত পাবেন। একটি উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট করা হলোঃ
ধরা যাক, মিসেস সুম্মা জাহিরা একটি ফার্মের ১/৩ অংশের অংশীদার। সংশ্লিষ্ট বছরে ঐ ফার্ম ২,৮৫,০০০/- টাকা মুনাফা করেছে। ঐ অংশীদারি ফার্মে তার মুনাফার হিস্যা ৯৫,০০০/- টাকা। এছাড়া তার গৃহ স¤পত্তির নীট আয় ৩,২০,০০০/-টাকা। তার মোট আয় ৪,১৫,০০০/- টাকা। ২০১৬-২০১৭ কর বছরের আয়করের হার অনুযায়ী প্রদেয় করের পরিমাণ ১৬,৫০০/- টাকা। ফার্মের অংশীদারি আয়ের জন্য করদাতা যে রেয়াত পাবেন এবং রেয়াত পাওয়ার পরে তাকে যে পরিমাণ কর পরিশোধ করতে হবে তা এ রকমঃ
মোট প্রদেয় কর× ফার্মের অংশীদারী আয় = ১৬,৫০০× ৯৫,০০০
মোট আয় ৪,১৫,০০০
অর্থাৎ ফার্মের করারোপিত আয়ের উপর কর পরিশোধ = ৩,৭৭৭ টাকা।
করদাতার নীট প্রদেয় করের পরিমাণঃ ১৬,৫০০-৩,৭৭৭ = ১২,৭২৩ টাকা।
(৭) অন্যান্য উৎস হতে আয়
(৮) মূলধনী আয়
(৯) স্বামী/স্ত্রী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আয়
Leave a Comment